Family: Fabaceae , subfamily Mimosoideae
(Mimosa rubicaulis-এর একটি শাখা, ছবি- Botany.bd /রাশেদ কারামী) |
অন্যান্য নাম: বড় লজ্জাবতী / শিয়াকাঁটা/ কুচিকাঁটা / Himalayan Mimosa
প্রাপ্তিস্থান: বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভূটান, আফগানিস্থান।বর্ণনা:
প্রাপ্তিস্থান: বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভূটান, আফগানিস্থান।বর্ণনা:
১) স্বভাব- কণ্টকিত গুল্ম। (কাণ্ডে এবং পাতায় প্রচূর কাঁটা থাকে।)
২) পাতা-দ্বিপক্ষল যৌগিক। প্রতি পাতায় ৮-১২ জোড়া পিনা এবং প্রত্যেক পিনায় 16-20 জোড়া পিনিউল থাকে। র্যাকিস কণ্টকিত। এই গাছটির পাতা স্পর্শ করলেও বুঁজে যায় না।
২) পাতা-দ্বিপক্ষল যৌগিক। প্রতি পাতায় ৮-১২ জোড়া পিনা এবং প্রত্যেক পিনায় 16-20 জোড়া পিনিউল থাকে। র্যাকিস কণ্টকিত। এই গাছটির পাতা স্পর্শ করলেও বুঁজে যায় না।
৩) পুষ্পায়ন- জুন মাস থেকে ফুল ফোটা শুরু হয়ে অক্টোবরে শেষ।
4) পুষ্প এবং পুষ্পমঞ্জরি- থোকায় থোকায় ফোটা এর ফুলগুলো ছোট লজ্জাবতী ফুলের মতই। পুষ্পবিন্যাস 'হেড (মুণ্ডক)' জাতীয়। হেডগুলো পিঙ্ক বর্ণের তবে বয়স বাড়ার সাথে এগুলো সাদা বর্ণ ধারণ করে, তাই গাছে একই সাথে পিঙ্ক এবং সাদা এই দুই রঙেরপুষ্পমঞ্জরি দেখা যায়।
5) ফল- এর ফলগুলো চ্যাপ্টা, বাঁকা-লম্বাটে, ৮-13 সে.মি., এতে 4-10টি বীজ থাকে। পরিপক্ক ফল কতগুলো খণ্ডে বিভক্ত হয়, প্রতি খণ্ডে 1টি করে বীজ থাকে।
4) পুষ্প এবং পুষ্পমঞ্জরি- থোকায় থোকায় ফোটা এর ফুলগুলো ছোট লজ্জাবতী ফুলের মতই। পুষ্পবিন্যাস 'হেড (মুণ্ডক)' জাতীয়। হেডগুলো পিঙ্ক বর্ণের তবে বয়স বাড়ার সাথে এগুলো সাদা বর্ণ ধারণ করে, তাই গাছে একই সাথে পিঙ্ক এবং সাদা এই দুই রঙেরপুষ্পমঞ্জরি দেখা যায়।
5) ফল- এর ফলগুলো চ্যাপ্টা, বাঁকা-লম্বাটে, ৮-13 সে.মি., এতে 4-10টি বীজ থাকে। পরিপক্ক ফল কতগুলো খণ্ডে বিভক্ত হয়, প্রতি খণ্ডে 1টি করে বীজ থাকে।
গুরুত্ব:
১)মূল এবং পাতার ভেষজগুণ আছে।
২) হেজ হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
৩) এই গাছ খেকে গানপাউডার তৈরি করা যায়।
No comments:
Post a Comment