-------------------------------------
তথ্যসূত্র : botany.bd
______________নীলবনলতাবৈজ্ঞানিক নাম- Thunbergia grandiflora
অন্যান্য নাম-Bengal Clock Vine, Blue Trumpet Vine, Skay Flower
ফুলসহ গাছের একাংশ
মধুপুরের শালবনসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়গুলোতে প্রাকৃতিকভাবে জন্মে। নীলবনলতা মূলত বাংলাদেশ ও ভারতের গাছ। আমাদের চিরসবুজ বনের গাছপালা এদের প্রিয় আবাস। তবে দেশের বাইরে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় আসামে।মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনেও এটি আছে। মৌলভীবাজার জেলার পাথারিয়া পাহাড়ে এবং সমনবাগ চা বাগানে একটি লেকের ধারেও এটি দেখা যায়।
ভেষজগুণ: মালয়েশিয়ায় এ গাছের পাতার ক্বাথ পেটের অসুখে কাজে লাগে। পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী জনগোষ্ঠীও এ গাছের পাতা নানা কাজে ব্যবহার করে।
বংশবৃদ্ধি: বীজ ও কাটিংয়ে।
তথ্যসূত্র : botany.bd
তথ্যসূত্র : botany.bd
______________নীলবনলতাবৈজ্ঞানিক নাম- Thunbergia grandiflora
অন্যান্য নাম-Bengal Clock Vine, Blue Trumpet Vine, Skay Flower
নীলবনলতা নামটি তরুপ্রেমী দ্বিজেন শর্মা 'ফুলগুলি যেন কথা' গ্রন্থে প্রথম উল্লেখ করেন ।
ফুলসহ গাছের একাংশ
বাগানের বেড়ায় এ ফুলের ঝুলন্ত
সমারোহ সত্যিই মনোমুগ্ধকর। গাছটির সংক্ষিপ্ত বর্ণনা--
১) এরা শক্ত লতার গাছ। সাধারণত ৮ থেকে ১০ মিটার পর্যন্ত উপরে উঠতে পারে।
২) পাতা প্রতিমুখ, সবৃন্তক, পত্রবৃন্ত আড়াই থেকে ৪ সেমি লম্বা ও কর্কশ, গোড়া তাম্বুলাকার, উভয়পৃষ্ঠ অমসৃণ, করতলাকারে ৫ থেকে ৭টি শিরাল, বোঁটা মোড়ানো ধরনের, আগা চোখা, লম্বায় প্রায়১০ সেন্টিমিটারের মতো ।
৩) ফুলগুলো লম্বা ঝুলন্ত ডাঁটায় থোকায় থোকায় ঝুলে থাকে। দেখতে অনেকটা ঘণ্টার মতো, দলনল সামান্য বাঁকা, হালকা নীল রঙের।
৪) অসমান পাপড়ির সংখ্যা ৫টি। পুংকেশর ৪টি, অর্ধসমান, গলদেশের ভেতরের দিক বাঁকানো, পরাগধানী ৫ থেকে ৯ সেমি লম্বা ও দীর্ঘায়িত।
৫) ফুল ফোটার প্রধান মৌসুম মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত।
৬) ফল বেশ শক্তপোক্ত ধরনের, ৩ থেকে ৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
১) এরা শক্ত লতার গাছ। সাধারণত ৮ থেকে ১০ মিটার পর্যন্ত উপরে উঠতে পারে।
২) পাতা প্রতিমুখ, সবৃন্তক, পত্রবৃন্ত আড়াই থেকে ৪ সেমি লম্বা ও কর্কশ, গোড়া তাম্বুলাকার, উভয়পৃষ্ঠ অমসৃণ, করতলাকারে ৫ থেকে ৭টি শিরাল, বোঁটা মোড়ানো ধরনের, আগা চোখা, লম্বায় প্রায়১০ সেন্টিমিটারের মতো ।
৩) ফুলগুলো লম্বা ঝুলন্ত ডাঁটায় থোকায় থোকায় ঝুলে থাকে। দেখতে অনেকটা ঘণ্টার মতো, দলনল সামান্য বাঁকা, হালকা নীল রঙের।
৪) অসমান পাপড়ির সংখ্যা ৫টি। পুংকেশর ৪টি, অর্ধসমান, গলদেশের ভেতরের দিক বাঁকানো, পরাগধানী ৫ থেকে ৯ সেমি লম্বা ও দীর্ঘায়িত।
৫) ফুল ফোটার প্রধান মৌসুম মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত।
৬) ফল বেশ শক্তপোক্ত ধরনের, ৩ থেকে ৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
পাতা উপরের পৃষ্ঠ
পাতা নিচের পৃষ্ঠ
কোথায় জন্মে?পাতা নিচের পৃষ্ঠ
মধুপুরের শালবনসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়গুলোতে প্রাকৃতিকভাবে জন্মে। নীলবনলতা মূলত বাংলাদেশ ও ভারতের গাছ। আমাদের চিরসবুজ বনের গাছপালা এদের প্রিয় আবাস। তবে দেশের বাইরে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় আসামে।মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনেও এটি আছে। মৌলভীবাজার জেলার পাথারিয়া পাহাড়ে এবং সমনবাগ চা বাগানে একটি লেকের ধারেও এটি দেখা যায়।
ভেষজগুণ: মালয়েশিয়ায় এ গাছের পাতার ক্বাথ পেটের অসুখে কাজে লাগে। পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী জনগোষ্ঠীও এ গাছের পাতা নানা কাজে ব্যবহার করে।
বংশবৃদ্ধি: বীজ ও কাটিংয়ে।
তথ্যসূত্র : botany.bd
No comments:
Post a Comment